বেপরোয়া হাসিনা – জিম্মি বাংলাদেশ
[two_third_last]বাংলা সংলাপ রিপোর্ট
তাল মাতাল শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে ডাস্টবিনে দিকে ঠেলে দি”েছন । ক্ষমতার মুহে পড়ে তার আইনশৃখূনা ও দলিয় ক্যাডার বাহিনী দিয়ে হত্যা করা হয়েছে দেশের সাধারন মানুষ ।কন্ঠরোধ করা হয়েছে সংবাদপত্র গুলোর স্বাধীনতা।একই সাথে কেরে নেয়া হয়েছে মানুষের বাক স্বাধীনতা । বেপরোয়া হয়ে উঠেছে আইনশৃখূলা বাহিনী এবং সরকার দলের ক্যাডার বাহিনী । তাদের কাছে অসহায় বাংলাদেশের সাধারন মানুষ । হরন করা হয়েছে বিচারবিভাগীয় স্বাধীনতা । সরকারের মনোভাবের উপর চলে বিচার কার্যক্রম । পুলিশ বাহিনী থেকে সেনাবাহিনী পর্যন্ত দলিয় দৃষ্টিকোন থেকে সাজানো হয়েছে । পশাসনের সর্বস্থরে চাকুরী হারানোর আতংক । ভয়ে মুখ খুলছেন না পশাসনিক কর্মকর্তারা । গ্রেপ্তার করা হচ্ছে বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের । কখনো বালু ভর্তি ট্রাক আবার কখনো ইট ভর্তি ট্রাক দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে রাখা হচ্ছে বিরোধী দলীয় নেত্রীর । আবার কখনো গেইটে তালা দিয়ে আটকে দেয়া হচ্ছে তাকে । অনেকটা তাল মাতাল অবস্থা । একই সাথে হত্যাকান্ড ও বোমাবাজির সাথে জড়িত রয়েছে বিরোধী দলও। হরতাল –অব্রোধ দিয়ে অচল করে রাখা হয়েছে সারা দেশ। কথা বলতে পারছেন না বুদ্ধিজীবীরাও । ফলে বাংলাদেশকে ক্রমানত ডাস্টবিনে দিকে ঠেলে দেয়া হয়েছে ।
আমাদের ঢাকা প্রতিনিধি নাজমিন রিয়া জানান , ২০১৪ সালরে ৫ জানুয়ারি নর্বিাচনরে মধ্য দয়িে সরকার গঠন করে বাংলাদশে আওয়ামীলীগ। এদকিে তত্তাবধায়ক সরকার ছাড়া নর্বিাচন হওয়ায় তৎকালীন প্রধান বরিোধীদল বএিনপি বয়কট করে নর্বিাচন। ৫ জানুয়ারি ২০১৫ ছলি আওয়ামী সরকাররে প্রথম র্বষপূত।ি কন্তিু বএিনপরি মতে এই সরকার অবধৈ। তাই তাদরে কাছে বগিত বছরটি ছলি জোর করে ক্ষমতা দখল করে থাকার মতো। আর এ নয়িইে দশেটতিে চলছে চরম রাজনতৈকি অস্থরিতা।
এক বছর শান্ত থাকার পর দশেে নতুন করে রাজনতৈকি সহংিসতা ফরিে আসার প্রক্ষোপটে আইনমন্ত্রী আনসিুল হক বলছেনে, জনগণ চাইলে হরতাল বন্ধে আইন করা হব।ে আজ বৃহস্পতবিার ঢাকা রপর্িোর্টাস ইউনটিতিে ‘মটি দ্যা রপর্িোর্টাস’ অনুষ্ঠানে সাংবাদকিদরে মুখোমুখি হয়ে তনিি বলনে, হরতালরে নামে এখন যটো হচ্ছে সটো হচ্ছে সন্ত্রাস। এগুলো মোকাবলোয় সন্ত্রাস দমন আইন আছ।ে এখন এ আইন প্রয়োগ করা হব।ে সাংবাদকিদরে এক প্রশ্নরে জবাবে তনিি বলনে, যে আইনে জনগণরে সম্পৃক্ততা রয়ছে,ে সে আইন করা হয়। হরতাল বন্ধরে জন দাবি উঠলে এ বষিয়ওে আইন করা হব।ে এর আগে নর্বিাচন সামনে রখেে ২০১৩ সালে বছরজুড়ে সংঘাত সহংিসতার কারণে ব্যবসায়ীরা আইন করে হরতাল বন্ধরে দাবি জানয়িছেনে একাধকিবার। দশেরে র্বতমান পরস্থিতিতিে বএিনপরি সঙ্গে সংলাপে বসার সম্ভাবনাও নাকচ করে দনে আইনমন্ত্রী আনসিুল হক।
শল্পিমন্ত্রী আমরি হোসনে আমু বলছেনে, বএিনপসিহ ২০ দলীয় জোটরে ডাকা আন্দোলনরে সঙ্গে জনমানুষরে কোনো সম্পৃক্ততা নইে। তাদরে এ আন্দোলন এখন নকশাল বাহনিী ও র্সবহারার আন্দোলনে পরণিত হয়ছে।ে এছাড়া আজ সকালে বজিবিরি মহাপরচিালক আজজি আহমদে বলনে, বজিবিি মানুষ হত্যা করতে চায় না। সে ধরনরে নর্দিশেও বজিবিরি ওপর নইে। তবে মানুষ হত্যা করতে দখেলে এবং নজিে আক্রান্ত হলে জীবন বাঁচানোর তাগদিে যকেোনো আক্রমণ প্রতহিত করব।ে আক্রান্ত হলে সে নজিরে অস্ত্র ব্যবহার করতে পারব,ে এটা তার অধকিার। মনে রাখতে হব,ে বজিবিরি হাতে থাকা সব অস্ত্রই প্রাণঘাতী।
এদকিে দশেব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালন করায় ২০ দলীয় জোটরে নতোর্কমী ও দশেবাসীকে ধন্যবাদ জানয়িছেনে বএিনপি চয়োরর্পাসন খালদো জয়িা। আজ বৃহস্পতবিার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক ববিৃততিে তনিি এ ধন্যবাদ জানান। ববিৃততিে খালদো জয়িা বলনে, অবধৈ সরকাররে নষ্ঠিুর জুলুম-নর্যিাতনরে পরও ২০ দলীয় জোটরে আহবানে বৃহস্পতবিার হরতাল স্বতঃর্স্ফূত ও সাফল্যজনকভাবে পালতি হওয়ায় দশেবাসী ও ২০ দলীয় জোটরে সকল র্পযায়রে নতোর্কমীকে আন্তরকি অভনিন্দন ও ধন্যবাদ জানাচ্ছ।ি বএিনপরি স্থায়ী কমটিরি সদস্য রুহুল কবরি রজিভী বলছেনে, হরতাল সফল হয়ছে,ে বজিয় র্অজতি না হওয়া র্পযন্ত সারা দশেে চলমান অবরোধ র্কমসূচি চলব।ে রজিভীর অভযিোগ, বএিনপি জোটরে আন্দোলন গায়রে জোরে দমন করার জন্য সরকার বপেরোয়া হয়ে উঠছে।ে ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী মানুষরে বাক-ব্যক্তস্বিাধীনতা ও গণতান্ত্রকি সব প্রতষ্ঠিানকে ধ্বংস করে সারা দশেকে গভীর সংকটে ফলেে দয়িছে।ে বএিনপি দশেরে একটি বৃহৎ গণতান্ত্রকি রাজনতৈকি দলই নয়, বরং দলটি জনগণরে ম্যান্ডটে নয়িে কয়কেবার রাষ্ট্র পরচিালনা করছে,ে নীলনকশা আওয়ামী লীগরেই চরিাচরতি ঐতহ্যি। যমেন তারা একটা ভোটারবহিীন নর্বিাচনরে মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা জোর করে আগলে ধরে রখেছে।ে দশেরে রাজনতৈকি ইতহিাসে গুম, খুন ও গুপ্তহত্যার অধ্যায় যুক্ত করছেে আওয়ামী লীগ। কোনো র্ববরোচতি আক্রমণই তাঁদরে চলমান আন্দোলন স্তব্ধ করতে পারবে না বলওে জানান তনি।ি বজিবিপ্রিধানরে বক্তব্যরে নন্দিা জানয়িে তনিি বলনে, বজিবিরি মহাপরচিালক রাজনতৈকি আন্দোলনরে বরিুদ্ধে দাঁড়য়িে গুলি চালাবার যে নর্দিশে দয়িছেনে, আমরা তাতে গভীর উদ্বগে এবং তীব্র নন্দিা ও প্রতবিাদ জানাচ্ছ।ি এমন নর্দিশে সর্ম্পূণ এখতয়িার-বহর্ভিূত ও আইনপরপিন্থী।
এতো কছিু ঘটছ?ে কনে ঘটছ?ে দুই নত্রেীই বলছনে তারা দশেরে জন্য কাজ করছনে। সত্যইি কি তাই? তাহলে কনে এতো নাশকতা, অরাজকতা? প্রতনিয়িতই কনেই বা প্রাণ হারাচ্ছনে সাধারন মানুষ? আর জীবকিার তাগদিে যারাও বা র্কমস্থলে যাচ্ছনে এতটুকুও নরিাপত্তা নইে তাদরে জীবনরে। প্রত্যকেইে ভাবছনে এই বুঝি ককটলে বা বোমা বস্ফিরেণ হব।ে র্সবক্ষণ অনশ্চিয়তা। এটাই কি এখন বাংলাদশেরে মানুষরে নত্যিসঙ্গী। সাধারণ মানুষরে সঙ্গে কথা বলে জানা গলে তাদরে ভাবনা। তাদরে মতে বাংলাদশে আবারও রাজনীতরি নাশকতা চক্রে আটকা পড়ছ।ে এক-এগারোর আগে যে ধরনরে নাশকতা সৃষ্টি হয়ছেলি, এবার মনে হচ্ছে তার চয়েওে গুরুতর আকার ধারণ করতে পার।ে যটো বশেি উদ্বগেজনক, সটো হলো খালদো জয়িা অবরোধ প্রত্যাহার না করার সংকল্পে অটল আছনে। আবার সরকারি দলও তাঁকে অন্তরীণ অবস্থা থকেে মুক্তদিানরে কোনো মনোভাব দখোচ্ছে না। তবে সরকাররে জন্য যটো বশেি অস্বস্তকির, সটো হলো মাঠে তমেন কোনো পকিটেংি ছাড়াই অবরোধরে কারণে দশেরে কোথাও না কোথাও একটা অস্বাভাবকি অবস্থা জইিয়ে রাখা সম্ভব হচ্ছ।ে বএিনপরি নত্রেীর জন্য উভয় সংকট হলো তনিি কী বলে এখন অবরোধ তুলবনে, আবার অনর্দিষ্টিকাল ধরে অবরোধ চালয়িে যতেে পারবনে কি না। ঢাকায় একটমিাত্র সমাবশে করার স্বাধীনতা র্অজন করার মতো বষিয় হয়তো তাঁর হাতরে নাগাল।ে তাহলে প্রশ্ন দাঁড়াব,ে একটি সমাবশে আদায়রে জন্য যদি তনিি লাগাতার অবরোধকে পুঁজি হসিবেে খরচ করনে, তাহলে আগাম নর্বিাচনে বাধ্য করতে তাঁকে কী ধরনরে র্কমসূচি পালন করতে হব?ে সটো কত দনিরে বরিততি,ে আর সইে সময়ে তাঁর ভূমকিা কী হব?ে তাঁকে এমন একটি অংশগ্রহণমূলক নর্বিাচনে যতেে হব,ে যটেকিে গ্রহণযোগ্যতা দতিে হলে আওয়ামী লীগকওে অংশ নতিে হব।ে
এদকিে ঘোলাটে পরস্থিতিি ও চলমান রাজনতৈকি সহংিসতার প্রতবিাদে আগামী শনবিার রাজধানীতে শান্তি সমাবশে করবে র্বতমান প্রধান বরিোধী দল জাতীয় র্পাটি (জাপা)। আজ বৃহস্পতবিার দলটরি এক বজ্ঞিপ্ততিে এ কথা জানানো হয়। বজ্ঞিপ্ততিে বলা হয়, দশেে চলমান সহংিস রাজনতৈকি পরস্থিতিতিে জাতীয় র্পাটরি চয়োরম্যান এইচ এম এরশাদ গভীর উদ্বগে ও উৎকণ্ঠা প্রকাশ করছেনে। এই সহংিসতার প্রতবিাদে ১৭ জানুয়ারি শনবিার জাতীয় র্পাটরি উদ্যোগে রাজধানীতে ‘শান্তি সমাবশে’ অনুষ্ঠতি হব।ে ওই দনি বকিাল ৩টায় কাকরাইলে জাতীয় র্পাটরি কন্দ্রেীয় র্কাযালয় প্রাঙ্গণে এই সমাবশে অনুষ্ঠতি হব।ে এরশাদ এতে প্রধান অতথিি থাকবনে।