একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন তিনি।
জুলাই-আগস্টের গণহত্যায় সমালোচিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিও উঠেছে নানা মহলে। এ নিয়ে সরকার কি ভাবছে? এমন প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নির্বিচারে মানুষ মেরে, আওয়ামী লীগ রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। তাদের কেবল বিচারের কাঠগড়াতেই উঠতে হবে না, ক্ষমা চাইতে হবে জনগণের কাছে।
গণঅভ্যুত্থানের পর একের পর এক দাবি আদায়ের আন্দোলন সামলাতে হচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারকে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাহিদ ইসলাম জানান, কিছু দাবি ন্যায্য হলেও সবগুলো নয়। এসব দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্রও থাকতে পারে বলে ধারণা তাদের।
নাহিদ ইসলাম বলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে অন্তরায় যে আইনগুলো রয়েছে সেগুলো পর্যালোচনা করা হবে। অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক নিরাপত্তা আরও আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো আলোচনা পর্যালোচনা করে একটি রূপরেখা করার চেষ্টা করবো আমরা, যাতে নির্বিঘ্নে স্বাধীনভাবে এ দেশে মানুষ গণমাধ্যম চর্চা করতে পারে।