হত্যাযজ্ঞ গোপন রাখতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ করা হয়েছে, সরকার বলছে সংঘাত এড়াতে
আওয়ামী সন্ত্রাসী ও পুলিশের হত্যাযজ্ঞ গোপন রাখতে সামাজিক যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে সরকার, এটাই কার্যত দৃশ্যমান। কিন্তু সরকারের প্রতিমন্ত্রী বলেছে উত্তেজনা ও সংঘাত এড়াতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করা হয়েছে । রোববার বিকালে এমন মন্তব্য করেন মোহাম্মদ আলী আরাফাত ।
মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেন, সরকারি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শান্তির পক্ষে থাকলেও রাজধানীর শাহবাগে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ বিশ্ববিদ্যায়, নারায়নগঞ্জ ডিসি, এসপি অফিস, আাদালত, আওয়ামী লীগের স্থানীয় কিছু অফিসে ভাঙচুরসহ অগ্নিসন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। কোটা সংস্কারসহ সব দাবি মেনে নেয়ার পরেও এক দফা দাবির মতো রাজনৈতিক দাবি বাস্তবায়নে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালানো হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা ডাক দিলে সবাই রাজপথে নেমে আসবে। ২৮শে অক্টোবর যাদের মোকাবিলা করেছি তারা আবারও সামনে চলে আসছে। রাজনৈতিকভাবেই এই পরিস্থিতিকে মোকাবিলা করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জনগণের মধ্যে আন্দোলনের সাড়া না পেয়ে আজ সহিংসতা-সন্ত্রাস করে দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় বিএনপি। তাদের পুরোনো দাবির সঙ্গে আন্দোলকারীরাও একাত্মতা ঘোষণা করেছে।