বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে লেবার নেতার কান্ডজ্ঞানহীন মন্তব্য, কমিউনিটিতে তোলপাড়

Spread the love

আমি বাংলাদেশী কমিউনিটিতে কোন উদ্বেগ  সৃষ্টি করতে চাইনি – স্টারমার
বাংলা সংলাপ রিপোর্টঃ বাংলাদেশি মাইগ্রান্ট নিয়ে লেবার নেতা কেয়ার স্টারমার কান্ডজ্ঞানহীন মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছেন, তার মন্তব্যের কারনে কমিউনিটিতে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। লেবার নেতা কেয়ার স্টারমার বলেছেন তিনি প্রধানমন্ত্রী হলে অবৈধ বাংলাদেশিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাবেন। সোমবার দ্যা সান আয়োজিত ইমিগ্রেশন পলিসি নিয়ে আলোচনার এক পর্যায়ে কেয়ার স্টারমারকে প্রশ্ন করা হয়েছিল অবৈধ মাইগ্রান্টদের তিনি কিভাবে ফেরত পাঠাবেন। জবাবে তিনি বাংলাদেশি ইমিগ্রান্টদের উদাহরন হিসেবে তুলে ধরে বলেন যেসকল অবৈধ ইমিগ্রান্ট এ দেশে আছে তাদেরকে কনজারভেটিভ সরকার ফেরত পাঠাচ্ছে না। তিনি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরের দিন থেকে এদেরকে বিমান করে ফেরত ফ্লাইটে পাঠিয়ে দিবেন। লেবার নেতা বলেছেন: “যেখান থেকে তারা এসেছিল সেখানে ফেরত যাওয়া লোকের সংখ্যা এই সরকারের অধীনে ৪৪ শতাংশ কমে গেছে। “সরকারের প্রথম কয়েক দিনে, আমি আপনাকে বলব আমি কী করব, আমি কর্মীদের রিটার্ন ইউনিটে ফিরিয়ে দেব, আমি নিশ্চিত করব যে আমার প্লেন রওনা হয়েছে, রুয়ান্ডায় নয় কারণ এটি একটি ব্যয়বহুল। অভিবাসীদের কোথায় নির্বাসিত করা হবে এমন প্রশ্ন করা হলে, স্যার কাইর উত্তর দিয়েছিলেন: “তারা সেই দেশগুলিতে ফিরে যাবে যেখান থেকে মানুষ এসেছে। আগে এমনটাই হতো।” এরপর বাংলাদেশি অভিবাসীদের উদাহরণ দেন তিনি।
টাওয়ার হ্যামলেটসের কাউন্সিলর সাবিনা আক্তার, স্থানীয় লেবার গ্রুপের ডেপুটি লিডার, এই মন্তব্যের জন্য পদত্যাগ করেছেন।
তিনি বলেছেন “আমি একজন গর্বিত লেবার পার্টির সদস্য ছিলাম, কিন্তু আমি দেখতে পাচ্ছি যে নেতা যখন আমার সম্প্রদায়কে আলাদা করে এবং আমার বাংলাদেশী পরিচয়কে অপমান করে তখন আমি এই দলের জন্য আর গর্বিত হতে পারি না,” তিনি একটি বিবৃতিতে বলেছিলেন।
বৃহস্পতিবার মিস্টার স্টারমার বলেছিলেন যে তিনি বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের প্রতি উদ্বেগ বা অপরাধ ঘটাতে চান না।
তিনি সাংবাদিকদের বলেছিলেন: “তারা আমাদের অর্থনীতি, আমাদের সংস্কৃতি এবং আমাদের দেশে ব্যাপক অবদান রেখেছে। এ কারণেই এখানকার লেবার ও বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের মধ্যে সবসময়ই একটি দীর্ঘস্থায়ী এবং দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে। “এ কারণেই একজন লেবার এমপি হিসেবে আমার প্রথম সফর ছিল বাংলাদেশে, যেখানে আমি নিজের জন্য দেশের শক্তি, দেশের আতিথেয়তা এবং উষ্ণতা দেখেছি। আমার নিজের নির্বাচনী এলাকায় আমার অনেক বাংলাদেশি রয়েছে যাদের সাথে আমি বহু বছর ধরে কাজ করছি এবং আমি সরকারে সেটাই গড়ে তুলতে চাই।”
পপলার এবং লাইমহাউসের আফসানা বেগম বলেছেন যে তিনি “অভিবাসী সম্প্রদায়কে বলির পাঁঠা হতে” দেখতে চান না। টাওয়ার হ্যামলেটসের নেতা লেবার কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম যোগ করেছেন: “যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশিদের নিয়ে গত দুই দিনে করা মন্তব্য আমি প্রত্যাখ্যান করছি। “ইউরোপ জুড়ে অভিবাসী বিরোধী মনোভাব বাড়ছে এবং লেবার পার্টির উচিত নয় যে কোনো অভিবাসী সম্প্রদায়কে বলির পাঁঠা বানানোর চেষ্টা করা উচিত নয় যেমন বাংলাদেশী সম্প্রদায়কে, যারা ব্রিটিশ জীবনে বিরাট অবদান রেখেছেন। “আমাদের বাসিন্দারা এই মন্তব্যগুলি নিয়ে অবিশ্বাস্যভাবে উদ্বিগ্ন৷
May be an image of 1 person and text that says "বাংলা সংলাপ Sanglap Bangla London:Fridayu JuM 2024 প্ৰবাসে আপনার কথা Bugfish Section 2-23 Yearil Issne:3 Page: DarofLendon Lendon সাধারণ নির্বাচন ২০২৪ লড়ছেন বাংলাদেশি বংশো্দৃত ৩৩ প্র্থী (মিতপর্রম হুহম্ম শে হেদ হिवल, পূর্ী 20 বাংলাদেশি বংশোন্তত এমপি টিউলিপ রুূপা নিরব, আফসানা এবং রুশনারার প্রতিবাদ, কাউনিলর সাবিনার পদত্যাগ লিবডেম প্রার্থী রাবিনার প্রতিবাদ কমিউনিটির পাশে দাঁড়ানের অদিকার আশ্য়্র্ধবীর শীর্ষে শ্বর্ষেযারা যারা ইরান আলবেনিয়া ইরাক আফগানিন্তান সিরিয়া ইরিত্রিয়া সুদান ভিয়েতনাম মিশর Su ভারত বাংলাদেশি অভিবাসরী নিয়ে লেবার নেতার কান্ডজ্ঞানহীন মন্তব্য কমিউনিটিতে তোলপাড় আমি বাংলাদেশি কমিউনিটিতে কোন উদ্বেগ সৃষ্টি করতে চাইনি স্টারমার (রিপোর্ট পূষ্টা)"
স্টারমার রুয়ান্ডা স্কিম বাতিল করে দিবেন। মিঃ স্টারমারের বাংলাদেশি মাইগ্রান্টদের নিয়ে নেগেটিভ মন্তব্য বেশ সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। ব্রিটিশ বাংলাদেশি ৪ জন এমপি বর্তমানে লেবার পার্টিতে আছেন, তাছাড়া কমিউনিটির একটা বৃহৎ অংশ লেবার পার্টিকে সাপোর্ট করেন, এরা কোন কিছু বাদ বিচার না করেই লেবারকে ভোট দিয়ে থাকেন। অথচ সেই লেবার নেতার বাংলাদেশিদের নিয়ে এরুপ নেগেটিভ মন্তব্য বেশ ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে । অবৈধ ইমিগ্রান্টদের শীর্ষে থাকা দেশগুলোকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশকে কেন উদাহরন হিসেবে ঠেনে আনলেন তা প্রশ্নবিদ্ধ। তার এই মন্তব্যের প্রতিবাদ করেছেন জজ গ্যালওয়ে এমপি । দুঃখজনক হলেও সত্য ব্রিটিশ বাংলাদেশি ৩ জন লেবার এমপি কেয়ার স্টারমারের মন্তব্যের প্রতিবাদ করেননি। সিনিয়র লেবার এমপি রুশনারা আলী অতীতের ন্যায় চুপ রয়েছেন, বাংলাদেশিদের নিয়ে তার কোন মাথা ব্যাথা নেই। টিউলিপ সিদ্দিকী ,যিনি বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে, তিনিও কমিউনিটির কোন বিষয়ে বাংলাদেশের হয়ে কথা বলেননি। অথচ বাংলাদেশি হিসেবে কমিউনিটির মানুষ তাদেরকে নিয়ে গর্ব করে্ন। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য চার কন্যা খ্যাত লেবার এমপিরা কমিউনিটি নিয়ে ভাবেন না। তবে পপলার এবং লাইম হাউস আসনের লেবার এমপি আফসানা একটি ভিডিও বার্তায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন, তিনি কমিউনিটির পাশে দাঁড়াবেন বলে আশ্বস্থ করেন।
আমাদের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, লেবার নেতা কেয়ার স্টারমারের বক্তব্য সম্পূন্ন অসত্য, কারন বাংলাদেশের কোন ইমিগ্রান্ট অবৈধভাবে ব্রিটেনে প্রবেশ করেনি। যেসকল লোক বিভিন্ন কারনে তাদের ভিসা কন্টিনিউ করতে পারেনি তারা কেবল আশ্রয় দাবি করে থাকে, যদিও এই সংখ্যা অন্য যেকোন দেশের তুলনায় খুবই নগণ্য। লেবার সরকার রুয়ান্ডা স্কিম বাতিল করলে বাংলাদেশিদের জন্য কোন লাভ বা ক্ষতি নেই। কেননা বাংলাদেশের দেশের কোন ইমিগ্রান্ট ইংলিশ চ্যানেল পার হয়ে ব্রিটেনে প্রবেশ করেনি।
সরকারি পরিসংখ্যান বলছে ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ব্রিটেনে প্রবেশ করা লোকদের মধ্যে ইরান, আলবেনিয়া, ইরাক, আফগানিস্তান, সিরিয়া, ইরিত্রিয়া, সুদান, ভিয়েতনাম, মিশর, ভারত রয়েছে। এখানে বাংলাদেশের কোন নাম নেই, লেবার নেতা কোন দৃষ্টিকোন থেকে বাংলদেশের নামটি উদাহরন হিসেবে বললেন এটা কারোর বোধগম্য হচ্ছে না । এটা একটা বর্নবাদী বক্তব্য , যা বাংলাদেশিদের আইডেন্টিটি এবং জাতিসত্তার উপর আঘাত করা হয়েছে ।
লেবার নেতা স্টারমারের বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন বেথনাল গ্রীণ ও স্টেপনি আসনের লিবডেম প্রার্থী রাবিনা খান। তিনি বলেছেন, আমাদের পূর্ব পুরুষরা যারা এদেশে এসেছেন তাদের অনেকেই লেবার পার্টির সাথে সম্পৃক্ত। স্টারমার ইমিগ্রেশন পলিসি নিয়ে আলচনা করেছেন, কিন্তু এখানে বাংলাদেশিদের উল্লেখ করে তিনি কি বুঝাতে চেয়েছেন, লেবার পার্টিতে আমাদের মানুষের কোন দাম নেই? আমাদের বাবা মা যারা আগে এসেছেন তারা ব্রিটিশ সোসাইটিতে অনেক কন্ট্রিবিউশন করেছেন। ইউরোপিয়ান ভাই বোন যারা এসেছেন তারাও ব্রিটিশ সোসাইটিতে কন্ট্রিবিউশন করেছেন। লেবার নেতার এই বক্তব্য গ্রহনযোগ্য না। রাবিনা বলেন, লেবার পার্টিতে অনেক সিনিয়র মেম্বার আছেন যারা বাংলাদেশি, টাওয়ার হ্যামলেটসের বেথনাল গ্রীণ এবং স্টেপনি আমরা সব সময় ইমিগ্রান্ট কমিউনিটিকে স্বাগত জানিয়েছি। লিবডেম একটা ফেয়ার ইমিগ্রেশন সিস্টেম চায়, পারিবারিক ভিসায় ১৮,০০০ ইনকামের থ্রেশহোল্ড ২৯,০০০ পাউন্ডে নির্ধারন করেছে কনজারভেটিভ সরকার, পরবর্তী বছর এটা আরও বেড়ে প্রায় ৩৯০০০ পাউন্ড হবে, লিবডেম ইনকামের থ্রেশহল্ড তুলে দিয়ে ১৮,০০০ পাউন্ডে নিয়ে আসবে। ফলে স্পাউস বা ডিপেন্ডেন্টরা সহজে দেশ থেকে আসতে পারবেন। মিসেস খান আরও বলেন, আমরা লিবডেমের পক্ষ থেকে একটা ফেয়ার ইমিগ্রেশন পলিসি রাখবো, যেভাবে লেবার নেতা বার বার বাংলাদেশিদের আউট করে দেওয়ার কথা বলছেন ,আমরা এটা করব না। আমি এমপি হলে আমার বাংলাদেশি কমিউনিটি সহ অন্য কমিউনিটির যারা এদেশে এসেছেন , এসাইলাম প্রার্থী আছেন আমি তাদেরকে সংসদে তুলে ধরবো, কেননা প্রত্যেকের এদেশে থাকার অধিকার আছে, আমি এটা তুলে ধরবো, তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় লড়াই করবো , কারন আমরা কমিউনিটির সবাইকে একে অন্যে জানি , আমরা কাউকে ছাড়তে পারিনা , সবাই আমাদের আপনজন, তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। রাবিনা বলেন বাংলাদেশি, সোমিয়া সহ অন্যান্য কমিউনিটির যারা এখানে আছেন তাদের পাশে দাঁড়াবো ।
লেবার নেতার কান্ডজ্ঞানহীন বক্তব্যের সমালোচনা করেছেন জজ গ্যালওয়ে এমপি, যিনি সব সময় বাংলাদেশিদের হয়ে কথা বলেন।
লেবার নেতা বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশি ব্যারিস্টার এসোসিয়েশন ইন ইউকে।
বৃহস্পতিবার দ্যা সান প্রশ্ন করেছিল কেন লেবার নেতা স্টারমার বাংলাদেশের নাম পিক আপ করলেন? অবৈধ ইমিগ্রান্ট দেশ ইরান ইরাক,সিরিয়া ,আফগানিস্তান নয় কেন, বাংলাদেশ নাম কেন নিলেন ? জবাবে স্যার কিয়ার স্টারমারের প্রতিনিধি বলেছেন, বাংলাদেশিকে নির্বাসন দেওয়ার অর্থ “উদ্বেগ বা অপরাধ সৃষ্টি করা” নয়।
কিন্তু ক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ার মধ্যে, লেবার প্রধান দ্য সান’স ইলেকশন শোডাউনে তার মন্তব্যে আটকে গেছেন যে আরও অবৈধ অভিবাসীদের তাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
স্টাফোর্ডশায়ারে একটি প্রচারাভিযানে তিনি বলেন: “আমার নিজের নির্বাচনী এলাকায় অনেক বাংলাদেশি ভোটার আছে যাদের সাথে আমি বহু বছর ধরে কাজ করছি।
“এবং আমি সরকারে এটি তৈরি করতে চাই এবং ইতিমধ্যে সেখানে যে সাফল্য রয়েছে তা স্বীকৃতি দিতে চাই।
“অন্য দিন বিতর্কের রেফারেন্সটি ছিল এমন একটি দেশের উদাহরণ যা আশ্রয় সংক্রান্ত উদ্বেগ পর্যন্ত নিরাপদ বলে বিবেচিত হয় এবং এমন একটি দেশ যার প্রকৃতপক্ষে আমাদের সাথে একটি রিটার্ন চুক্তি রয়েছে।
“এটি আসলে একটি ভাল জিনিস যে আমাদের এবং বাংলাদেশের গর্ব করা উচিত যে আমাদের এই রিটার্ন চুক্তি রয়েছে।
“আমি অবশ্যই এখানে কোন বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের জন্য কোন উদ্বেগ বা অপরাধ সৃষ্টি করতে চাইনি।”
দ্য সান’স ইলেকশন শোডাউনে স্যার কিয়ারের মন্তব্য একটি বিস্ফোরক বিরোধ তৈরি করে যখন তিনি বাংলাদেশকে চিহ্নিত করেন কারণ কোথাও পর্যাপ্ত অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত পাঠানো হয় না।
May be an image of ‎2 people, people swimming, orca and ‎text that says "‎বাংলা সংলাপ Sanglap Bangia rлHeи: M:7A প্রবাসে আপনার বর্খা Lnle.rみo422-33 บิ! Best Bilingual Newspaper of the Year 2023/24 "Migrant smugglers will need a bigger boat if Keir Starmer wins" -Rishi Sunak ឱ2្ שים MIGRANT ROW ร WHY PICK ON BANGLADESH? Starmer faces backlash in deportation row ublen Editor-Md Moshahid Ali Sdibar Jakir Senghe aisGrcup กรรมถ News Ewлσαr: hmad Stamim, Harglzdesh மிமா Lenckn T:00 dent: K.haled ltmed E-1! Web WWU, bunghnarglap.ca.uk‎"‎‎
লেবার প্রধান সান পাঠকদের একটি লাইভ শ্রোতাকে বলেছিলেন: “আমি কর্মীদের রিটার্ন ইউনিটে ফিরিয়ে দেব, আমি নিশ্চিত করব যে আমি প্লেন ছেড়েছি, রুয়ান্ডায় নয় কারণ এটি একটি ব্যয়বহুল কৌশল।
“এই মুহুর্তে বাংলাদেশের মতো দেশ থেকে আসা লোকদের অপসারণ করা হচ্ছে না কারণ তাদের প্রক্রিয়া করা হচ্ছে না।”
কিন্তু ডিপেন্ডেন্ট সহ গত চার প্রান্তিকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ থেকে মাত্র ১০৮টি আশ্রয়ের আবেদন রেকর্ড করা হয়েছে।
মন্তব্যের সম্পাদিত ক্লিপগুলি বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপগুলিতে ভাগ করা হয়েছে এবং দক্ষিণ এশীয় রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কযুক্ত কর্মীদের মধ্যে আগুন ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।
বৃহৎ বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বকারী প্রার্থীরা মন্তব্য থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে নিয়েছিলেন।
উমা কুমারান এক্স-এ পোস্ট করেছেন: “আমি বুঝতে পারছি কেন অনেকেই অনলাইনে দেখা একটি সম্পাদিত ক্লিপ নিয়ে বিরক্ত।
“স্ট্র্যাটফোর্ড এবং বো জুড়ে আমরা অগ্রণী অবদান এবং ব্রিটিশ বাংলাদেশি জনগণের কঠোর পরিশ্রম দ্বারা সমৃদ্ধ।
“আমি সবসময় আমাদের বাংলাদেশী সম্প্রদায়ের জন্য দাঁড়াব।”
প্রতিক্রিয়ার মধ্যে, ব্রিজেট ফিলিপসন নেভার মাইন্ড দ্য ব্যালটসকে বলেছিলেন: “বাংলাদেশ এমন কয়েকটি দেশের একটির উদাহরণ যেখানে আমাদের একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি রয়েছে যাতে আমরা এমন লোকদের ফিরিয়ে দিতে পারি যেখানে এটি নির্ধারিত হয় যে তাদের অধিকার নেই।
“আমি মনে করি আমরা সাম্প্রতিক সময়ে আলবেনিয়ার সাথে একই রকম ব্যবস্থা দেখেছি যার অর্থ এই যে আমরা মামলাগুলির প্রক্রিয়াকরণকে দ্রুত করতে সক্ষম হয়েছি এবং যেখানে তাদের এখানে থাকার অধিকার নেই তাদের ফিরিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছি।
“এটাই নীতি যা এটিকে চালিত করছে, নিশ্চিত করে যে আমরা একটি ন্যায্য ব্যবস্থা পেয়েছি যা ব্রিটিশ জনগণের জন্য কাজ করে।”

Spread the love

Leave a Reply