বাংলাদেশ

রক্তাক্ত সিলেটের গোলাপগঞ্জ। দফায় দফায় সংঘর্ষে গুলিতে নিহত হয়েছেন ৬ জন। গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন কমপক্ষে দু’শতাধিক। সিলেট নগর জুড়ে রক্তক্ষয়ী

বাংলাদেশে একপ্রকার নৈরাজ্য চলছে।  নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা সহিংসতায় রবিবার কমপক্ষে ৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন জেলায় ক্ষমতাসীন

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি সফল করার জন্য বিএনপি এবং এর অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীসহ দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলটির

দেশকে ভয়াবহ সংকট ও চরম অনিশ্চয়তার কবল থেকে রক্ষা করতে কালক্ষেপণ না করে সরকারকে এখনই গণদাবি মেনে ক্ষমতা ছাড়ার আহ্বান

সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে ‘গণপিটুনিতে’ ১৩ জন পুলিশ সদস্য এবং গুলিতে ৩ জন শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। ভাঙচুর করা হয়েছে থানায়। প্রাথমিকভাবে নিহত

আওয়ামী সন্ত্রাসী ও পুলিশের হত্যাযজ্ঞ গোপন রাখতে সামাজিক যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে সরকার, এটাই কার্যত দৃশ্যমান। কিন্তু সরকারের প্রতিমন্ত্রী বলেছে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক হলের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। রোববার দুপুর থেকে শিক্ষার্থীরা হলগুলো দখলে নেন। শুরুতে মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলসহ কয়েকটি

সিলেটের গোলাপগঞ্জে বিক্ষোভকারী এবং পুলিশ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মোট পাঁচ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন, গোলাপগঞ্জের

সামরিক বাহিনীকে ছাউনিতে ফিরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক সেনা কর্মকর্তারা। ‘রাজনৈতিক সংকটকে সামরিকীকরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’ এই মন্তব্য করে তাঁরা