আই এস বধূ শামীমা বেগম ব্রিটিশ নাগরিকত্ব নিয়ে আইনী চ্যালেঞ্জে হেরে গেছেন
বাংলা সংলাপ রিপর্ট আইএস বধু শামীমা বেগম তার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনী চ্যালেঞ্জের প্রথম পর্যায়ে হেরে গেছেন।আজ শুক্রবার আদালত এই রায় প্রদান করেন। ২০ বছর বয়সী শামিমা বেগম ২০১৫ সালে তথাকথিত ইসলামী রাষ্ট্রে যোগ দেওয়ার জন্য আরও দুই স্কুল ছাত্রীর সাথে পূর্ব লন্ডন থেকে সিরিয়া ভ্রমণ করেছিলেন।
শরণার্থী শিবিরে নয় মাসের গর্ভবতী সন্তান ্নিয়ে ফিরে আসার ইচ্ছা প্রকাশ করার পরে তত্কালীন স্বরাষ্ট্রসচিব সাজিদ জাভিদ তার
ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করেন ।
যদিও সেই সময় সরকার যুক্তি দিয়েছিল যে তিনি তার বাবা-মায়ের মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশের নাগরিকত্বের জন্য যোগ্য । তবে বাংলাদেশ সরকারও শামীমকে নাগরিকত্ব প্রদান প্রত্যাখ্যান করেছে।
মিসেস জাস্টিস এলিজাবেথ লিংয়ের নেতৃত্বে ট্রাইব্যুনাল শুক্রবার রায় দিয়েছে যে মিসেস বেগমের ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করার সিদ্ধান্ত তাকে রাষ্ট্রবিহীন করে দেয়নি।
বিচারক ডোরন ব্লাম ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছিলেন যে এই পদক্ষেপ মিসেস বেগমকে মৃত্যুর বা অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণের প্রকৃত ঝুঁকির মুখোমুখি করে স্বরাষ্ট্র দফতরের “বহিরাগত মানবাধিকার নীতি লঙ্ঘন করেনি”।
তিনি আরও বলেন যে, ্মিসেস বেগম “বর্তমান পরিস্থিতিতে তার পক্ষে কার্যকর যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেননি ।